Start of ক্রিকেটের আম্পায়ারিং নিয়ম Quiz
1. ক্রিকেট আম্পায়ারের তিনটি প্রধান ভূমিকা কী কী?
- আম্পায়ার ব্যাটসম্যানের নাম বলা, কান ধরে রাখা এবং খেলার সময় পিচ পরিষ্কার করা।
- আম্পায়ার ক্রিকেটের রেকর্ড রাখা, বোলিং পরিবর্তন করা এবং স্কোর বোর্ড দেখা।
- আম্পায়ার মাঠে দর্শকদের নিরীক্ষণ করা, সেমিফাইনাল খেলা পরিচালনা করা এবং ড্রেসিংরুম দেখানো।
- আম্পায়ার ব্যাটসম্যান আউট হয়েছে কি না, বোলারের বল বৈধ কি না এবং রান কত হয়েছে তা নির্ধারণ করা।
2. একটি ক্রিকেট ম্যাচের শুরুতে মাঠে কতজন আম্পায়ার থাকা উচিত?
- দুই আম্পায়ার
- এক আম্পায়ার
- তিন আম্পায়ার
- চার আম্পায়ার
3. বোলারের প্রান্তে আম্পায়ার কোথায় দাঁড়াবেন?
- ফিল্ডারের পাশে
- মাঠের কেন্দ্রে
- ক্রিজের পেছনে
- দক্ষিণ প্রান্তে
4. দ্বিতীয় আম্পায়ার কোথায় দাঁড়াবেন?
- সোজা উইকেটে
- স্কোয়ার লেগে
- প্রথম স্টাম্পের সামনে
- পিচের মাঝখানে
5. খেলার সময় ব্যাটসম্যান আম্পায়ারের কাছে কী জিজ্ঞাসা করে?
- `গার্ড`
- `ছক্কা`
- `৪ রান`
- `লাইন`
6. একটি ওভারে বোলারকে কতটি বৈধ ডেলিভারি করতে হবে?
- পাঁচ বৈধ ডেলিভারি
- ছয় বৈধ ডেলিভারি
- আট বৈধ ডেলিভারি
- সাত বৈধ ডেলিভারি
7. যদি বোলার বল ছুঁড়ে দেয় তাহলে কী হয়?
- বলটি `লাইফ` ঘোষণা করা হয়।
- বলটি `আউট` হয়ে যায়।
- বলটি `ডেড বল` হয়ে যায়।
- বলটি `নো বল` ঘোষিত হয়।
8. `ওয়াইড বল` কী?
- একটি ঝড়ো বল
- একটি লং বল
- একটি দায়িত্বহীন বল
- একটি ছোট বল
9. আম্পায়ার কিভাবে নির্ধারণ করেন একটি বল ওয়াইড কিনা?
- ব্যাটসম্যান বলটি মারতে পারলে।
- ব্যাটসম্যানের জন্য বলটি খুব কাছে থাকলে।
- বলটি ফিল্ডারের কাছে গেলে।
- বলটি স্টাম্পের থেকে বেশি দূরে থাকলে।
10. যদি বল দুটি বাউন্সের উপরে যায় তবে কী হয়?
- এটি একটি নো বল হবে।
- এটি একটি চার রান হবে।
- এটি একটি বাই বল হবে।
- এটি একটি ছক্কা হবে।
11. যদি বল ব্যাটসম্যানের কোমরের উপরে পাস করে তাহলে কী হয়?
- এটা বাউন্ডারি।
- এটা নো বল।
- এটা ছক্কা।
- এটা রান।
12. `রান আউট` কী?
- যখন ব্যাটসম্যান একসাথে দুই রান নেয়।
- যখন ফিল্ডার ভুল থেকে বলটি মাটিতে ফেলে দেয়।
- যখন ব্যাটসম্যান বলটি মিস করে এবং উইকেট ভেঙে যায়।
- যখন ফিল্ডার বলটি দিয়ে উইকেট আঘাত করে যখন ব্যাটসম্যানরা রান নিতে চেষ্টা করে।
13. আম্পায়ার কিভাবে রান আউটের মূল্যায়ন করেন?
- ব্যাটের সামনে ক্রিজের সীমানা পার হওয়া
- উইকেটের সীমানা অতিক্রম করা
- বলের দিকের ত্রিভুজে দাঁড়িয়ে থাকা
- ব্যাটের পেছনে ক্রিজের সীমানা পার হওয়া
14. যদি বোলার বুঝতে পারেন যে নন-স্ট্রাইকার ব্যাটসম্যান জায়গা চুরি করছে তবে কি করবেন?
- বোলার নন-স্ট্রাইকারকে মাঠ থেকে বের করে দিতে পারেন।
- বোলার নন-স্ট্রাইকারকে সতর্ক করে দেওয়া উচিত।
- বোলার নন-স্ট্রাইকারের শেষ উইকেটের বেইল তুলতে পারেন।
- বোলারকে কিছুই করতে হবে না।
15. আম্পায়ার একটি ব্যাটসম্যানের আউট হওয়া সিগনাল কিভাবে দেন?
- আম্পায়ার দুহাতের তালু সামনে নিয়ে যান।
- আম্পায়ার একটি কাগজ তুলে ধরেন।
- আম্পায়ার সাধারণত ডান হাতের তর্জনী উপরের দিকে তোলে।
- আম্পায়ার হাত দিয়ে গুটি গুনি করেন।
16. যদি একটি খেলোয়াড় verbally বা physically আবusive হন তবে কী হয়?
- বিষয়টি দলের ক্যাপ্টেনকে রিপোর্ট করা হয়।
- খেলোয়াড়কে মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
- খেলোয়াড়কে সর্বদা সতর্ক করা হয়।
- খেলোয়াড়কে রং করে সাজানো হয়।
17. ম্যাচের সময় দলের একাদশে পরিবর্তন করা যাবে কি?
- হ্যাঁ, পরিবর্তন করা যাবে
- না, একাদশের পরিবর্তন করা যাবে না
- পরিবর্তন জন্য সময় নির্ধারণ করা আছে
- ম্যাচের শেষে পরিবর্তন করা যাবে
18. যদি আঘাতপ্রাপ্ত স্ট্রাইক এবং তার রানার ক্রিজের বাইরে থাকে যখন একটি নো বল আহ্বান করা হয়, তবে কী হয়?
- দৌড়ানো অব্যাহত রাখা হয়।
- নো বল ঘোষণা করা হয়।
- খেলা বন্ধ হয়ে যায়।
- আউটের সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।
19. যদি একজন ফিল্ডার বোলারের রান-আপের সময় তার পা পপিং ক্রিজের সামনে নিয়ে আসে তবে কী হয়?
- ছয় রান হবে
- উইকেট ভেঙে যাবে
- রান আউট হবে
- ফ্রি হিট হবে
20. যদি কোনও ফিল্ডার বোলারের রান-আপের সময় তার হাত পিচের উপর বাড়িয়ে দেয়, তবে কী হবে?
- এটি একটি নো বল হবে।
- কোনও দুর্ঘটনা হবে না।
- এটি একটি রান হবে।
- এটি একটি ফ্রি হিট হবে।
21. যদি ব্যাটসম্যানরা বোলারের রান-আপের সময় একটি রান চুরি করে এবং বোলার নন-স্ট্রাইকারকে রান আউট করতে চেষ্টা করে কিন্তু উইকেট ভাঙে না, তবে কী হয়?
- রান দেয়ার জন্য নন-স্ট্রাইকারকে সতর্ক করা হয়।
- ডেড বল ঘোষণা করা হয় এবং রান মারাটাও বাতিল করা হয়।
- একটি নতুন ওভার শুরু হয়।
- ব্যাটসম্যানকে আউট ঘোষণা করা হয়।
22. `প্রটেক্টেড এরিয়া` এর মোট ক্ষেত্রফল কত?
- 100 বর্গফুট।
- 120 বর্গফুট।
- 80 বর্গফুট।
- 96 বর্গফুট।
23. যদি বোলার দ্বারা প্রেরিত বল স্ট্রাইকারের উইকেটের সামনে থেমে যায় তবে কী হয়?
- এটি পাঁচ রান শাস্তি হয়।
- এটি নো বল হিসেবে গণনা হয়।
- এটি ডেড বল হিসেবে গণনা হয়।
- অত্যাবশ্যক হিসেবে গণনা হয়।
24. যদি একজন স্ট্রাইকি একদিনের ম্যাচে অনসাইডে 2 ফুট দাঁড়িয়ে থাকে, তবে কী হবে?
- ডেড বল হবে
- আউট হবে
- বিনা কারণে চলবে
- নো বল ঘোষণা হবে
25. যদি একটি বোলার পিচের কিনারায় বোলিং করছিল এবং প্রথম স্লিপ ফিল্ডার তাকে বল ফিরিয়ে দেয় তবে কী হবে?
- বলটি `নো বল` হবে
- বল `ডেড বল` হবে
- ব্যাটসম্যান রান নিতে পারবে না
- ফিল্ডার আউট হবে
26. যদি আম্পায়ার জানতে পারেন যে আগে পাঁচটি বল অনুমতি দিয়েছেন তবে তাদের কি করা উচিত?
- খেলোয়াড়দের সতর্ক করুন এবং খেলা চালু রাখুন।
- অতিরিক্ত একটি বল দেন এবং খেলা চালিয়ে যান।
- বেলগুলি বাতিল করুন এবং একটি নতুন সেট আনুন।
- আগের বল গুলো সমানভাবে গুনতে থাকুন।
27. যদি উইকেটরক্ষক তিনটি স্বাভাবিক পা সামনে চলে যায়, তবে তা বৈধ কিনা?
- ভুল
- অবৈধ
- বৈধ
- আংশিক
28. যদি স্ট্রাইকার একটি ডেলিভারিতে খেলার জন্য প্রস্তুতি নেয় এবং তা নো বল বলা হয়, তবে কী হয়?
- স্ট্রাইকার আউট ঘোষণা করা হবে।
- বলটি মৃত বলে গণ্য হবে।
- নো বলের কারণে ডেলিভারি পুনরায় ফেলা হবে।
- এক রান পাবে স্ট্রাইকার।
29. আম্পায়ার `ডেড বল` কিভাবে সিগনাল দেন?
- হাতের কব্জির নিচে হাত মার্জিতভাবে অতিক্রম করা।
- পায়ের উপর হাঁটু চাপ দেওয়া।
- গলায় চাপ দিয়ে সিগনাল দেওয়া।
- দুই হাত উঁচু করে উঠানো।
30. আম্পায়ার `নো বল` কিভাবে সিগনাল দেন?
- এক হাত অনুভূমিকভাবে প্রসারিত করা
- দুই হাত উঁচু করা
- তিন হাত ঘুরানো
- একটি পা উঠানো
কুইজ সম্পন্ন!
ক্রিকেটের আম্পায়ারিং নিয়ম নিয়ে আমাদের কুইজটি সম্পন্ন হলো। এতে অংশগ্রহণ করে আপনারা নিশ্চয়ই কিছু নতুন তথ্য শিখেছেন। আম্পায়ারদের ভূমিকা, তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নিয়ম প্রয়োগের পদ্ধতি সম্পর্কে বোঝার সুযোগ হয়েছে। এই জ্ঞান ক্রিকেটের খেলার প্রতি আপনার ভালোবাসা আরও গভীর করবে।
এই কুইজের মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন, আম্পায়ারিং কেবল একটি নিয়মাবলি নয়, বরং এটি খেলির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার দক্ষতা উন্নত করার মাধ্যমে খেলোয়াড় ও দর্শক উভয়েই খেলার মান বৃদ্ধি পায়। এভাবে, আম্পায়ারদের কাজ কেবল একটি বাইরের দৃশ্য নয়, বরং খেলাটির প্রতিটি গায়ে একটি প্রাণবন্ত অংশ।
আপনারা যদি আরও গভীরভাবে জানতে চান, তাহলে আমাদের এই পৃষ্ঠার পরবর্তী বিভাগে ‘ক্রিকেটের আম্পায়ারিং নিয়ম’ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেখে নিতে পারেন। সেখানে বিভিন্ন উদাহরণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে আপনি আরও বেশি কিছু শিখতে পারবেন। আমাদের সাথে থাকুন এবং ক্রিকেট সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের পরিধি আরও প্রসারিত করুন!
ক্রিকেটের আম্পায়ারিং নিয়ম
ক্রিকেটের আম্পায়ারিং মূলনীতি
ক্রিকেটের আম্পায়ারিং মূলনীতি হলো খেলায় নিয়ম ও বিধি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া। আম্পায়ারদের কাজ হলো খেলার সুষ্ঠুতা ও ন্যায্যতা রক্ষা করা। তারা বলের অবস্থান, রান ও আউটসহ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন। এরা খেলাধুলার নিয়মাবলীর ওপর নিজেদের জ্ঞান প্রয়োগ করেন। ক্রিকেটবোর্ডের নির্ধারিত নিয়ম মেনে চলা তাদের দায়িত্ব।
ক্রিকেটের আম্পায়ারদের ভূমিকাগুলি
ক্রিকেটের আম্পায়ারদের বিশেষ কয়েকটি দায়িত্ব রয়েছে। তাদের প্রধান কাজ হলো খেলা পরিচালনা করা ও নির্দেশনা দেওয়া। আম্পায়াররা ইনিংসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। তারা সতর্ক দৃষ্টি রাখেন যে সবকিছু নিয়ম অনুযায়ী হচ্ছে কি না। এছাড়া তাদের কাজ রিভিউ সিস্টেম ব্যবহারের মাধ্যমে ভুল সিদ্ধান্ত সংশোধন করা।
আউট সিদ্ধান্তের নিয়মাবলী
আউট সিদ্ধান্তের জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করা হয়। সাধারণত, যদি ব্যাটসম্যান বলকে খেলতে গিয়ে আউট হন, তাকে আউট ঘোষণা করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, ক্যাচ, এলবিডব্লিউ ও রান আউট। আম্পায়াররা পরিমাপক যন্ত্র ব্যবহার করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। প্রতিটি পরিস্থিতিতে যথাযথ নিয়ম প্রয়োগ করা হয় যাতে সঠিক ফলাফল নিশ্চিত হয়।
ভিডিও আম্পায়ার বা এভিইউ-এর ভূমিকা
ভিডিও আম্পায়ার বা এভিইউ হলো প্রযুক্তির সাহায্যে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া। আম্পায়ার সরাসরি সিদ্ধান্ত নিতে পারলে এভিইউ ব্যবহার করা হয়। এভিইউ ব্যবহার করে ক্যামেরার ফুটেজ দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এটি মূলত তর্কাতীত পরিস্থিতিতে ব্যবহার করা হয়। এই প্রক্রিয়াটি সিদ্ধান্তের স্বচ্ছতা এবং সঠিকতা নিশ্চিত করে।
অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজনীয়তা
একজন সাফল্যের সাথে আম্পায়ার হতে হলে গভীর জ্ঞানের পাশাপাশি অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। নিয়ম ও বিধি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা আবশ্যক। বিভিন্ন ক্রিকেট ম্যাচের অভিজ্ঞতা অর্জন করা তাদের জন্য জরুরি। প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামের মাধ্যমে নতুন নিয়ম শেখা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয়। এই সবকিছুই তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
What is ক্রিকেটের আম্পায়ারিং নিয়ম?
ক্রিকেটের আম্পায়ারিং নিয়ম হলো ক্রিকেট খেলায় নিয়মিতভাবে খেলার সঠিকতা এবং ন্যায্যতা বজায় রাখার জন্য পরিচালকদের দ্বারা অনুসৃত নীতিমালা। এতে আওতাধীন একাধিক নিয়ম রয়েছে, যেমন বল এবং ব্যাট সম্বন্ধে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া, এলবিডব্লিউ (LBW), ক্যাচ, বাউন্ডারি ইত্যাদি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) এ নিয়মগুলোকে প্রভাবিত করে এবং নিয়মাবলী সংশোধন ও আপডেট করে।
How do আম্পায়াররা সিদ্ধান্ত নেন?
Where do the আম্পায়াররা stand during a match?
ক্রিকেট ম্যাচের সময়, এক আম্পায়ার পিচের এক পাশে এবং অন্য আম্পায়ার বিপরীত পাশে দাঁড়িয়ে থাকেন। তৃতীয় আম্পায়ার সাধারণত মাঠের বাইরে ভিডিও রিপ্লে ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত থাকে। এছাড়া, ম্যাচের বিভিন্ন পর্যায়ে নারি আম্পায়ার সহায়ক তত্ত্বাবধান করেন।
When do আম্পায়াররা প্রয়োগ করেন ফিল্ডের সিদ্ধান্ত?
আম্পায়াররা প্রধানত বৈধ ডাক, এলবিডব্লিউ, ক্যাচ এবং রান আউটের ক্ষেত্রে ফিল্ডের সিদ্ধান্ত প্রয়োগ করেন। এই সিদ্ধান্তগুলো সাধারণত ঘটনার তাত্ক্ষণিক পর প্রদত্ত হয়, তবে প্রয়োজনে তারা তৃতীয় আম্পায়ারের সাহায্য নিতে পারেন।
Who is responsible for training আম্পায়ারদের?
আম্পায়ারদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব সাধারণত ক্রিকেট বোর্ডগুলো যেমন, বিসিসিআই (BCCI), এঙ্গল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ECB) ইত্যাদি নিয়ে থাকে। তারা পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন নতুন আম্পায়ার তৈরির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং সেমিনারের আয়োজন করে।